Latest Post

Anime & Manga

Showbiz

On Going

সোমবার, ২৭ মার্চ, ২০২৩

Bus Simulator : Ultimate Download

Bus Simulator : Ultimate Download

অসাধারণ একটি বাস গেম। Bus Simulator: Ultimate গেমটি খেলে আপনি ফেসবুক ইউটিউবে live stream করতে পারবেন। এবং এর থেকে আপনি ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন। গেমটিতে অসাধারণ সব ফিউচার আছে। যা দেখে আপনি সত্যি মুগ্ধ হবেন। একটি একটি অ্যান্ড্রয়েড বাস গেম

শুক্রবার, ২৬ আগস্ট, ২০২২

Sony Xperia Pro-I



Official ৳12000

4/32gb

Brand: Vivo
Category: Ssmartphones
Last updated: 19th, Oct, 2021

Top Feature

  • Camera: 13mp 1080p
  • RAM: 2GB RAM Helio P35
  • Display: 6.51" 720x1600 pixel
  • Battery: 13mp 1080p

Our Rating

(58% out of 100%)
Display 70%
Design 40%
Camera 30%
Connectivity 60%
Features 70%
Performance 90%
Battery 70%
Usability 90%

Launch

Announced 2021, October
Status Available. Released 2021, October 18

Network

Technology GSM / CDMA / HSPA / LTE
2G bands GSM 850 / 900 / 1800 / 1900 - SIM 1 & SIM 2 CDMA 800 & TD-SCDMA
3G bands HSDPA 850 / 900 / 2100
4G bands 1, 3, 5, 8, 34, 38, 39, 40, 41
Speed ehfewfkjfhejfkrjekr
GPRS
EDGE

Body

Dimensions 164.4 x 76.3 x 8.4 mm (6.47 x 3.00 x 0.33 in)
Weight 190 g (6.70 oz)
Build Glass front, plastic back, plastic frame
SIM Dual SIM (Nano-SIM, dual stand-by)

Display

Type IPS LCD capacitive touchscreen, 16M colors
Size 6.51 inches, 102.3 cm2 (~81.6% screen-to-body ratio)
Resolution 720 x 1600 pixels, 20:9 ratio (~270 ppi density)
Multitouch Dual SIM (Nano-SIM, dual stand-by)

Platform

OS Android 11 (Go edition), Funtouch 11
Chipset Mediatek MT6765 Helio P35 (12nm)
CPU Octa-core (4x2.3 GHz Cortex-A53 & 4x1.8 GHz Cortex-A53)
GPU PowerVR GE8320

Memory

Card slot microSDXC (dedicated slot)
Internal (ROM) 32 GB eMMC 5.1
RAM O2 GB

Camera

Primary camera 13 MP, f/2.2, 27mm (wide), AF
Secondary camera 5 MP, f/1.8
Features LED flash, HDR, panorama
Video 1080p@30fps

Sound

Alert types Vibration, MP3, WAV ringtones
Loudspeaker Yes
3.5mm jack Yes

Connectivity

WLAN Wi-Fi 802.11 b/g/n, Wi-Fi Direct, hotspot
Bluetooth 5.0, A2DP, LE
GPS Yes, with A-GPS, GLONASS, GALILEO, BDS
NFC
FM radio
USB microUSB 2.0, USB On-The-Go
Infrared port

Features

Sensors Accelerometer, proximity, compass
Messaging SMS(threaded view), MMS, Email, IM
Browser HTML5
Java

Battery

Battery type Non-removable Li-Po
Battery capacity 5000 mAh
Charging Charging 10W and Reverse charging 5W

More

Made by China
Color Starry Blue, Pearl White, Mint Green

Your Mobile Name


short review

Phone Name

medium review

Your FAQs about Phone Name Review Year

Which question you will have about this phone. Let’s justify these. There we are including the major question and answers about this phone. So, let’s start now....

Question 1:
    Answer: It will launch in October 2021.
Question 2:
    Answer:
Question 3:
    Answer:

Our Decision about Phone Name

Your Decision


If you have any question or want to give a feedback about Phone Name, leave a comment. Thanks for connecting with us.

বৃহস্পতিবার, ১০ মার্চ, ২০২২

এস.ই.ও (SEO) - ব্লগে যেভাবে SEO করবেন তার পরিপূর্ণ টিউটোরিয়াল

এস.ই.ও (SEO) - ব্লগে যেভাবে SEO করবেন তার পরিপূর্ণ টিউটোরিয়াল

 আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা, আজ আবারও একটি নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম। পোস্ট এর শিরোনাম দেখেই বুঝতে পারছেন আজকের পোস্ট এস ই ও নিয়ে তাহলে চলুন শুরু করা যাক। (পোস্টটা একটু বড় দয়া করে একটু কষ্ট করে পড়বেন আশা করি কাজে লাগবে) আগেই বলে রাখি এগুল আমার জ্ঞান থেকে লিখছি ভুল হলে ধরিয়ে দিয়ে সাহায্য করবেন আর পোস্টটি পছন্দ হলে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

ডাউনলোড 

বর্তমান সময়ে প্রায় আমরা সকলেই ব্লগিং বা ওয়েব ডিজাইন সম্পর্ক্যে একটু না একটু ধারণা রাখি এবং প্রায় সবার কমবেশি একটি বা দুটি ব্লগ বা ওয়েব সাইট আছে। যারা প্রতিনিয়ত অনলাইন এ নিয়মিত কাজ করেন তারা এস.ই.ও বা সার্চ ইঞ্জিন2 অপটিমাইজেশন(SEO / Search Engine Optimization) মানে হয়তো জানেন। কিন্তু যারা এ লাইন এ নতুন তাদের এ সম্পর্ক্যে ধারনা অনেক কম হওয়াই স্বাভাবিক তাই নবীন বা প্রবীন সবাই নিজের সাইট বা অন্য সাইট প্রস্তুত করার জন্য এসইও করেন তাদের এ সম্পর্ক্যে সঠিক ধারণা থাকা প্রয়োজন।

প্রথমে যে বিষয় টি জানতে হবে তা হলো,

এস.ই.ও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন(SEO) কি ?


আমরা প্রতিদিন ইন্টারনেট এ অনেক বিষয় জানার জন্য গুগল এ সার্চ করে থাকি যেমন-কোন বই,গান,মুভি ইত্যাদি। তখন গুগল আনেক গুলো রেজাল্ট দেখাই যেমন ইমেজ/ভিডিও/পিডিএফ/ডকুমেন্ট ইত্যাদি ওয়েব সাইট চলে আসে। আমরা সাধারণত প্রথমের সাইট গুলো ভিজিট করে থাকি। কিন্তু গুগল এ আরো অনেক সাইট দেখাই এবং প্রতিদিন আরো হাজারো নতুন সাইট তৈরি হচ্ছে। 


এ ক্ষেত্রে আমরা কোন সাইট বেছে নেব? সার্চ ইঞ্জিন গুলোর তথ্য আর উপাত্তের দিক দিয়ে সমৃদ্ধ সাইট গুলোকেই অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। এই সুযোগ সুবিধা গুলো পাওয়ার জন্য সাইটটি বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে ফলে সার্চ ইঞ্জিনের প্রথমে আনা প্রয়োজন। এর ফলে অনেক ভিজিটর পাওয়া সম্ভব। সার্চ ইঞ্জিনে একটি সাইটকে অন্তরর্ভূক্ত করে সারা বিশ্বে ব্যবহারকারীদের সামনে নিজের সাইটকে পরিচিত করার পদ্ধতিকে এস.ই.ও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO / Search Engine Optimization)বলে। গুগল বা ইয়াহুতে সাইট সাবমিট করেই কোন সাইটকে প্রথম পৃষ্ঠায় আনা সম্ভব নয়। এজন্য এস.ই.ও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সম্পর্ক্যে বিস্তারিত ধারণা ও তার প্রয়োগ জানতে হবে।

SEO কত প্রকার ও কি কি? 


এস.ই.ও প্রধানত দুই প্রকার:


1.On Page Optimization

2.Off Page Optimization


On Page Optimization:


অন পেইজ অপটিমাইজেশন হচ্ছে এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে একটি সাইটকে সহজেই সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পৃষ্ঠায় নিয়ে আসা সম্ভব। এর জন্য অবশ্যই ত্তয়েব সাইট ডিজাইন এবং ডেভলপমেন্টের উপর কিছু হলেত্ত ধারণা থাকতে হবে। HTML code, Meta tags, Keyword ইত্যাদির সাহায্যে একটি সাইটকে সহজেই সার্চ ইঞ্জিন বান্ধব করে তোলা যায়।যে সাইট যত সমৃদ্ধ হবে সেটি সার্চ করতে গেলে প্রথম দিকে থাকবে।


Off Page Optimization:


অনপেইজ 


এর পাশাপাশি একটি সাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের ভালো অবষ্থান ধরে রাখতে গেলে অবশ্যই অফ পেইজ অপটিমাইজেন করতে হবে। অনপেইজ এর মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিন থেকে যে সকল সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করতে পারা যায় না অফ পেইজের মাধ্যমে অনেকাংশে সফলতা অর্জন করা সম্ভবপর হয়। কেননা অন লাইন অপটিমাইজেশনে অনেক প্রতিযোগী। তবে যদি কেউ এটি কে পরিপূর্ণ ভাবে কাজে লাগাতে সক্ষম হয় তবে অবশ্যই সফল আসবে। এই পদ্ধতিতে অকে ভিজিটর পাওয়া সম্ভব এবং এর ফলে সাইট এর অবস্থান ও ভালো থকবে। 

Forum 


Posting, Article Submit, Backlink Submit করা ইত্যাদি অ সমফ পেইজ অপটিমাইজেশন।


রবিবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২২

মোবাইল ফোন কেনার আগে যা জানা দরকার

মোবাইল ফোন কেনার আগে যা জানা দরকার



স্মার্টফোন কেনার আগে যে তথ্যগুলো জেনে নেওয়া জরুরি***$$$$$$$$$$ স্মার্টফোন কেনার গাইডলাইন $$$$$$$$$$
*****************[সংশোধিত পুনঃ




পোস্ট]********************
[[[পোস্ট= ১৯৬]]] _(মেগা পোস্ট) ফটো পোস্টে বিস্তারিত লেখা হয়েছে। পোস্ট টি সুবিধামতো সময়ে পড়তে চাইলে আপনার ফেসবুক ওয়্যালে শেয়ার করে রাখুন। সংরক্ষণ করতে চাইলে ফটো পেস্ট Download করুন লিংক কমেন্টে দেয়া হবে।
স্মার্টফোন কী এবং কেনো?
স্মার্টফোন একটি বিশেষ ধরনের মোবাইল ফোন, যা মোবাইল কমপিউটিং প্লাটফর্মের ওপর প্রতিষ্ঠিত এবং মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমে চলে। ফিচার ফোনের তুলনায় অত্যাধুনিক কমপিউটিং সুবিধা ও কানেক্টিভিটিসম্পন্ন এ ফোনটিতে ইন্টারনেট, মাল্টিমিডিয়া ও টাচস্ক্রিন সুবিধা থাকায় ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। একটি সাধারণ মোবাইলের সাথে পার্সোনাল ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্ট (পিডিএ) সুবিধা যুক্ত করে বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোনটি বের করা হয়। পরে এর সাথে যুক্ত হয়েছে পোর্টেবল মিডিয়া প্লেয়ার, নিম্মমানের কমপ্যাক্ট ডিজিটাল ক্যামেরা, পকেট ভিডিও ক্যামেরা ও জিপিএস সুবিধা। বর্তমানে বেশিরভাগ স্মার্টফোনেই হাই রেজ্যুলেশন টাচস্ক্রিন ও মোবাইল উপযোগী ওয়েব ব্রাউজার রয়েছে। মোবাইল ব্রডব্যান্ড ও ওয়াই-ফাই সুবিধার মাধ্যমে উচ্চগতির ডাটা অ্যাক্সেস সুবিধা রয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দৈনন্দিন জীবনের সব চাহিদা একটি মাত্র ডিভাইসের মাধ্যমে মেটানোর সুবিধা দিতে মোবাইল অ্যাপ মার্কেট ও মোবাইল ই-কমার্স গড়ে উঠেছে।
এখন স্মার্টফোনের যুগ বললে খুব বেশি বাড়িয়ে বলা হবে না। এ ডিভাইস যেন মোবাইল ফোনের ধারণাই বদলে দিয়েছে। শুধু কথা বলা নয়, বিশ্বকে হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছে ইন্টারনেট ও অ্যাপসসহ নানান প্রযুক্তি সুবিধা। নানাবিধ সুবিধা থাকার কারনে এর বিক্রি বেড়ে চলেছে ক্রমাগত ভাবে। প্রযুক্তির সর্বশেষ এই সংস্করণ প্রযুক্তিপ্রেমীদের আগ্রহের কেন্দ্রে অবস্থান করছে। হাল ফ্যাশন এর তরুণদের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি আপনার কম্পিউটারের অনেক কাজও এতে করা যায়। একে কম্পিউটারের মোবাইল সংস্করণও বলা যায়। স্মার্টফোনে মুভি দেখা, হাই ডেফিনেশন গেইমস খেলা, ভিডিও ও ইমেজ এডিটিং, ক্যামেরা, মাইক্রোসফট অফিস – কি নেই! বেশ কিছু অর্থ খরচ করে শখের জিনিসটি কিনতে গেলে নানা দোটানায় পড়তে হয়। এটা ভালো হবে তো, নাকি ওটা? এমন আরো অনেক প্রশ্ন। এ যুগে অতিপ্রিয় মোবাইল ফোনসেট কেনার সময় তো চিন্তার শেষ নেই। তাই আপনাদের মস্তিষ্কের চাপ কিছুটা কমিয়ে দিতে মোবাইল ফোনসেট কেনার টিপস গুলো দেয়া হলো। আসুন জেনে নেয়া যাক কি কি বিষয় স্মার্টফোন কেনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণঃ
০১.*****ডিজাইন(Design): ডিজাইন নিয়ে একটু চিন্তা করুন স্মার্ট ফোনের ক্ষেত্রে ডিজাইনটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হতে পারে আবার নাও হতে পারে কেউ পারফরমেন্স ভালো চান কেউ ডিজাইন । এ বিষয়ে কারো কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়ার কিছু নেই। এটা একান্ত নিজের রুচির ব্যাপার।
০২.*****ওজন এবং অনুভূতি(Weight and Feeling): মোবাইল ফোনসেটের এ বৈশিষ্ট্য নিয়ে কেউ তেমন মাথা ঘামায় না। মোবাইল ফোন বেশিরভাগ সময় পকেটে রাখা হয়। তাই এটি যত বেশি হালকা হয় ততো ভালো। তবে বড় আকারের হলে ওজন বাড়ে। ক্রেতার কাজের ধরনের ওপর নির্ভর করে বেশি ওজনের ফোন কেনা উচিত।
০৩.*****মোবাইল নেটওয়ার্ক (Network): স্মার্টফোনের নেটওয়ার্ক কানেকশন অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কথা বলা সে অডিও হোক বা ভিডিও এছাড়া ডাটা কানেকশনের গতি নির্ভর করে এর ওপর। মোবাইল নেটওয়ার্ক বর্তমানে 2G,3G,4G,5G নেটওয়ার্ক বিভিন্ন দেশে চলমান।
1G = analog
2G = digital, voice
2.5G added data (GPRS)
ব্যবসা আইডিয়া

ব্যবসা আইডিয়া

 আপনি যদি মনে মনে চিন্তা করে থাকেন যে আপনি একজন সফল ব্যবসায়ি হবেন , হোক অনলাইন অথবা অফলাইনে নিম্নের বিষয়গুলো আপনার অনেক অনেক কাজে আসবে চলুন মূল কথায় চলে যাই 




{getToc} $title={Table of Contents}

ওয়েবসাইট করুন :

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং এটা আপনাকে মানুষের মধ্যে বিশ্বাসযোগ্যতা দেবে। একটি ভালো ওয়েবসাইট তৈরির জন্য যেমন ভালো ডেভেলপার প্রয়োজন, তেমনি তথ্য সমন্বিত করার জন্য একজন ভালো কনটেন্ট রাইটারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। 

ডাউনলোড 

সামাজিক যোগাযোগে প্রোফাইল নিবন্ধন করুন :

সোশ্যাল মিডিয়ার গাইডলাইন অনুসরণ করে প্রোফাইলগুলো রেজিস্ট্রার করুন। ব্যক্তিগত প্রোফাইল কিংবা কোম্পানি পেজ তৈরি করার জন্য কোনো পেশাদারির সাহায্য নিতে পারেন। 


আয়ের প্রবাহ শুরু করুন :

এমন নয় যে আপনি সবকিছু নিখুঁত হওয়ার জন্য অপেক্ষা করবেন। বরং যত শিগগিরই আপনি আয় করা শুরু করবেন, ততই আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়বে। ধরুন, আপনি একটি ঘরোয়া অনলাইন ব্যবসা শুরু করবেন। আপনি যদি মনে করেন, আগে ওয়েবসাইট তৈরি হোক, দোকান প্রস্তুত হোক, তারপর বিক্রি শুরু করব। তবে আপনি সময় নষ্ট করবেন। যেটা আপনার ব্যবসার জন্য কখনই মঙ্গলজনক নয়। বরং যখন ব্যবসার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তখন আপনার পরিচিত সবাইকে আপনার ব্যবসার কথা জানান, সোশ্যাল মিডিয়াতে পণ্যের বিজ্ঞাপন দিন, দেখবেন সবকিছু ঠিক হওয়ার আগেই আপনার বিক্রি শুরু হয়ে গেছে। আয় শুরু হয়ে গেছে, যেটা আপনাকে অন্য রকম উদ্দীপনা ও উৎসাহ দেবে। 

ডাউনলোড 

দোকান বা অফিসের জায়গা ভাড়া করুন : 

ব্যবসা যদি সম্পূর্ণ ঘরোয়া না হয়, তবে দোকান বা অফিসের জায়গা ভাড়া করুন। যদি খুচরা বিক্রির দোকান হয়, তবে কিছু বিষয় লক্ষ রাখবেন। যেমন মানুষের সহজ যাতায়াত, আরামে বাজার করতে পারে—এতটুকু খোলা জায়গা রাখা, শারীরিক ও আর্থিক নিরাপত্তা এবং অন্যান্য কারণ যেগুলো গ্রাহকদের আরামে শপিং করা থেকে বিরত রাখে।


বিজনেস কার্ড করুন :

নতুন ব্যবসা শুরু করতে গেলে অনেক মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে হবে। পরিচিত-অপরিচিত সবাইকে জানাতে হবে যে আপনি এই ব্যবসায় আছেন। এ জন্য বেশি করে বিজনেস কার্ড অর্ডার করুন। এটা আপনার পেশাদারত্বের প্রতি বিশ্বাসযোগ্যতা 

আনবে।


ব্যবসায়িক ব্যাংক হিসাব খুলুন:

এটা আপনার জন্য ভালো যে আপনার ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট ও ব্যবসায়িক ব্যাংক অ্যাকাউন্ট পৃথক রাখা। ব্যবসা করার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ স্বচ্ছ ও পেশাদারত্বের পরিচয় দেবেন।


হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি স্থাপন করুন :

আপনার ব্যাংকের সঙ্গে সংযুক্ত করে একটি হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি স্থাপন করুন। বাজারে অনেক হিসাবরক্ষণ সফটওয়্যার আছে, আপনার ব্যবসার সঙ্গে মিল রেখে একটি হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি নির্বাচন করুন। 


সহপ্রতিষ্ঠাতার দায়িত্ব বণ্টন করুন :

ব্যবসা যদি যৌথ হয়, তবে আপনার সহপ্রতিষ্ঠাতার দায়িত্ব বণ্টন করুন। দুজনে বসে ঠিক করুন, কে কী করবেন এবং সেটা লিখিত আকারে রাখুন। 


নিয়মকানুন প্রতিষ্ঠা করুন :

আপনার অফিস বা কাজের নিজস্ব 

গ্রাফিক্স ডিজাইন কি

গ্রাফিক্স ডিজাইন কি

 গ্রাফিক্স ডিজাইন কি?




Graphics Design যোগাযোগ ডিজাইন নামেও পরিচিত, পরিকল্পনা এবং প্রজেক্টিং এবং দৃশ্যমান এবং পাঠ্যবই কন্টেন্ট সঙ্গে অভিজ্ঞতা এবং শিল্পকর্মের অভ্যাস। এটি গ্রহণ করা ফর্মটি শারীরিক বা ভার্চুয়াল হতে পারে এবং ছবি, শব্দ বা গ্রাফিক্সগুলি অন্তর্ভুক্ত করতে পারে। অভিজ্ঞতা একটি

 তাত্ক্ষণিক বা দীর্ঘ সময়ের মধ্যে সঞ্চালিত হতে পারে। একটি জাতীয় পোস্ট সিগন্যাল সিস্টেমের জন্য একক ডাকটিকিটের নকশা থেকে যেকোনো স্কেলে কাজটি ঘটতে পারে। এটি একটি অল্প সংখ্যক মানুষ, যেমন এক বন্ধ বা সীমিত সংস্করণ বই বা প্রদর্শনী নকশা, অথবা একটি আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থার অন্তর্গত ডিজিটাল এবং শারীরিক বিষয়বস্তু হিসাবে লক্ষ লক্ষ দ্বারা দেখা যায়, জন্য উদ্দেশ্যে করা যেতে পারে। এটি কোনও উদ্দেশ্য, বাণিজ্যিক, শিক্ষাগত, সাংস্কৃতিক বা রাজনৈতিক কিনা তা হতে পারে।

Graphics Design একটি উদ্দেশ্য সঙ্গে শিল্প। এটি ইমেজ, চিহ্ন বা এমনকি শব্দ ব্যবহার সঙ্গে একটি সমস্যার সমাধান বা নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য অর্জন করার জন্য একটি সৃজনশীল এবং নিয়মানুগ পরিকল্পনা জড়িত থাকে এটি বিভিন্ন গ্রাফিক উপাদান এবং সরঞ্জাম ব্যবহার করে চাক্ষুষ যোগাযোগ এবং ধারণা এবং ধারণাগুলির নান্দনিক অভিব্যক্তি।

বুধবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২২

Bus Simulator : Ultimate Download

Bus Simulator : Ultimate Download

Establish your bus company and become the largest bus corporation in the world.

Bus Simulator : Ultimate 

Bus Simulator : Ultimate Download
Bus Simulator : Ultimate Download 

----------------------------------------------

📢 A brand new bus game from the developers of Truck Simulator 2018 : Europe

Completely realistic routes and Bus driving experience are waiting for you.

United States, Germany, Russia, Turkey, Italy, Spain, France, Netherlands, Brazil, Azerbaijan Realistic city maps.

The most popular bus game played by over 190 million users! Establish your bus company and become the largest bus corporation in the world.

BUS SIMULATOR GAME FEATURES

- Multiplayer Ultimate League
- You will be able to have offices in many places around the world.
- Passenger system will provide Social and Realistic Reactions.
- 19+ Amazing Coach Bus
- Passengers might review you.
- Realistic Interiors
- 250+ radio stations
- Highway Toll roads
- Rest area
- Realistic traffic system
- Realistic weather
- Realistic Bus sound effects
- Easy controls (Tilt, Buttons or steering wheel)
- More than 25 language support

Completely realistic Coach Bus Simulator.
 Download Bus Simulator : Ultimate game right now for free. 

HOW TO PLAY
- Start your Bus by using Start / Stop button.
- On the right side of your screen, bring the shift to “D” position.
- Control your Bus by using break and acceleration buttons.

Attention: Drive safely and follow traffic rules in real life.

-------------------------------

SUBSCRIPTION PRICING AND TERMS

Service name: Ultimate League
Monthly Ultimate League Membership offers monthly subscription for $2.99 after a 3-day free trial. You can play multiplayer as long as you are subscribed! Gain weekly money,gold,busses,terminals and remove all of the ads after the trial period. When the subscription period expires, all terminals that are given as gifts are automatically closed.

Yearly Ultimate League Membership offers $19.99 subscription per year. You can play multiplayer as long as you are subscribed! Gain weekly money,gold,busses,terminals and remove all of the ads. When the subscription period expires, all terminals that are given as gifts are automatically closed.

This price is established for United States customers. Pricing in other countries may vary and actual charges may be converted to your local currency depending on the country of residence.

Payment will be charged to your Google Play Account at confirmation of purchase.

Subscription automatically renews unless auto-renew is turned off at least 24-hours before the end of the current period.

Account will be charged for renewal within 24-hours prior to the end of the current period, and identify the cost of the renewal.

Subscriptions may be managed by the user and auto-renewal may be turned off by going to the user’s Account Settings after purchase.

Any unused portion of a free trial period, if offered, will be forfeited when the user purchases a subscription to that publication, where applicable.

শনিবার, ৯ অক্টোবর, ২০২১

ফেসবুকের আ্যাডের খরচ কী ভাবে নির্ধারণ হয়, ফেসবুক অ্যাডের যে ব্যাপার গুলো গুরুত্বপূর্ণ

ফেসবুকের আ্যাডের খরচ কী ভাবে নির্ধারণ হয়, ফেসবুক অ্যাডের যে ব্যাপার গুলো গুরুত্বপূর্ণ

ফেসবুকের আ্যাডের খরচ কী ভাবে নির্ধারণ হয়, ফেসবুক অ্যাডের যে ব্যাপার গুলো গুরুত্বপূর্ণ

যারাই ফেসবুক অ্যাড নিয়ে কাজ করে সে ফেসবুকে বিজনেস করুক অথবা ফেসবুকে অ্যাড বুস্ট করুক সবারই একটা কমন প্রশ্ন থাকে যে ফেসবুক কত টাকা কেটে নিবে তার অ্যাড থেকে। উওরটা খুব সন্ত্তষ্ট করতে পারবেনা। 


কাউকে কারণ উওরটা হচ্ছে 'এইটা নির্ভর করে'.... সত্যি কথা বলতে কি আপনার ফেসবুক অ্যাডের খরচ অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে, মাস, দিন, ঘন্টা, এবং লোকেশন ইত্যাদি। বিখ্যাত কোম্পানি Adespresso ৬৩৬ মিলিয়ন ডলার ফেসবুক অ্যাডে খরচ করেছে। তার উপর ভিত্তি করে এখানে কিছু তথ্য দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে এইটা বলে নেয়া হচ্ছে, এখানে একদম নির্দিষ্ট করে বলা হচ্ছে না যে, আপনার অ্যাডের কত খরচ হবে। তবে আপনি একটা ভালো আইডিয়া পাবেন সেটা বলাই যায়।



কীভাবে ফেসবুক বিডিং প্রসেস কাজ করে

ফেসবুক অ্যাডের খরচ যাওয়ার আগে এটা গুরুত্বপূর্ন যে আমরা একটু সময় নিয়ে ফেসবুকে বিড প্রসেসটা বুঝে নেই। কারণ ফেসবুকে অ্যাড অনেকটা অকশন অথবা নিলামের মতো এখানে  আপনার খরচ প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হতে পারে যেটা আপনি কন্ট্রোল করতে পারবে না। 


কিন্তু আপনার সুবিধা  অনুযায়ী এটাা আপনি smart  bidding strategies- এর মাধ্যমে পরিবর্তন করে নিতে পারেন। আপনি যখন ক্যাম্পেইন তৈরি করেন এটা আপনি pricing and bidding section - এ পাবেন। আর আপনি যদি ম্যানুয়ালি এটা করেন তাহলে ফেসবুক অটোমেটিকলি আপনার বাজেট এবং আপনার অ্যাড ডিউরেশনের উপর ভিত্তি করে একটা বিড হিসাব করবে। যেটা আগে ও  বলা হয়েছে যে, এটা একটা নিলামের মতো ব্যাপার এবং আপনি অন্য advertiser- এর বিরুদ্ধে বিড করছেন।

ডাউনলোড 

 এইটার মানে হচ্ছে এখানে শত শত advertiser বিভিন্ন বিড স্ট্রেটেজি নিয়ে কাজ করছে এবং সবার দৃষ্টি ফেসবুক ইউজারের উপর যেমনটি আপনারও। তাই এটা নিশ্চিত করতে হবে যে আপনি একটা ভালো বিডিং স্ট্রেটেজি নিয়ে কাজ করছেন যেখানে আপনি কম্পিটিশনে টিকে থাকতে পারবেন এবং আপনার অ্যাডকে  ভালো একটা রেজাল্ট এনে দিতে পারেন। যেমন ধরুন একটা নিউজ পেপারে আপনি প্রথম পেজে অ্যাড দিলে এক রকম খরচ আবার ভিতরের পেজে দিলে আরেকরকম খরচ। 


এখন প্রথম পেজের একই জায়গায় অ্যাড দেয়ার জন্য দুইটা কোম্পানি এলো তাহলে সেই নিউজ পেপার কোম্পানি কী করবে? যার বাজেট বেশি তার অ্যাডটাই  ছাপাবে ।ঠিক এভাবেই কাজ করে করে ফেসবুক বিডিং। আপনার ফেসবুক অ্যাডের কত খরচ হবে এট বিভিন্ন কারণে নির্ভর করে আর বিড হচ্ছে সেগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি।


আরো যেসব ব্যাপারে ফেসবুকের অ্যাডের খরচ নির্ভর করে :-

সময়:- বছরের একটি মাস, সপ্তাহের একটি দিন এবং আরো নির্দিষ্ট করে বলতে হলে একটি দিনের নির্দিষ্ট একটি  ঘন্টা ও অ্যাড খরচের উপর প্রভাব ফেলতে পারে, কিছু পিক টাইম আছে যেখানে কম্পিটিশন অনেক বেশি থাকে আর যার ফলে অ্যাডের খরচ বেড়ে যায়।

আপনার বিড স্ট্রটেজি :-  আপনি যখন কম খরচ নির্বাচন করবেন অথবা কোনো specific bid cap নির্বাচন করবেন এটার উপরও আপনার অ্যাড ডেলিভার খরচ নির্ভর করবে।

আপনি যেসব প্লেসমেন্ট নির্বাচন করেছেন :- বিভিন্ন ধরনের অ্যাড প্লেসমেন্টের খরচ একেক রকম। যেই প্লেসমেন্টের কম্পিটিশন বেশি যেখানে খরচ বেশিই হবে সেটা স্বাভাবিক। একটা নিউজ পেপারে অ্যাডের কথাই চিন্তা করুন আপনি যদি প্রথম পেজে আপনার অ্যাড দিতে চান তাহলে কত খরচ হবে আর যদি অ্যাড দিতে চান ভিতরের পেজে একটা কোনায় তাহলে কত খরচ হবে।

প্রাসঙ্গিক মেট্রিক্স :- ফেসবুকের ৩ টি আলাদা আলাদা মেট্রিক্স আছে অ্যাডের মান নির্ধারণ করার জন্য Engagement Ranking, Quality Ranking এবং Conversion Ranking. এখানে কোন একটা সেকশন যদি আপনার অ্যাড লো স্কোরে থাকে তাহল আপনার অ্যাডের খরচ বেড়ে যাবে। 

যে গ্রাহক আপনি টার্গেট করেছেন :- যদি আরেকজন advertisers আপনার মতো অডিয়েন্স মেম্বার নির্বাচন করতে চায় তাহলে আপনার খরচ বেড়ে যাবে। কারণ নিউজ ফিডের স্পেস আন লিমিটেড না 


ফেসবুক অ্যাডের যে ব্যাপার গুলো গুরুত্বপূর্ণ :- 

আপনার লক্ষ্য অনুযায়ী অ্যাড দিন :- আপনি কী চান? আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর বারুক নাকি আপনার পেজেে লাইক? এখানে প্রতিটার আলাদা আলাদা গুরুত্ব আছে। আপনি যদি চান আপনার একটা পোস্ট অনেকে দেখুক লাইক দিক, কমেন্ট করুক আর করলেন লাইকের বুস্ট  তাহলে কিন্তু হবে না। তাই ফেসবীক অ্যাড ম্যানেজেরে চমৎকার অপশন আছে যে আপনা কীসের জন্য অ্যাড দিবেন। যেখান থেকে নির্বাচন করুক। 

কী ধরনের অ্যাড দিয়ে শুরু করবেন :- একদম নতুন ফেসবুকে অথবা ফেসবুকে প্রথম বুস্ট করাবেন? বুঝছেন না যে কী ধরনের অ্যাড দিবেন? তাহলে আমি বলব লাইকের অ্যাড দিয়ে শুরু করুন। তবে কিছু ব্যাপারে মনে রাখতে হবে, এখানে লাইকের বুস্ট  করার আগে লক্ষ রাখবেন আপনার পেজ একদম ফাঁকা কি না, আপনার কিছু পোস্ট অ্যাড দেয়ার আগে দিয়ে নিতে হবে। লাইকের অ্যাড দিবেন এখানেও আপনি টার্গেট করে দিবেন কারা আপনার পেজ লাইক দিবেন। আপনি ইচ্ছা করলে অনেক লাইক নিয়ে আসতে পারেন কিন্তু সেই লাইকে কোন লাভ হবে না। তাই টার্গেট করে লাইক আনুন। 

কল টু অ্যাকশান ভালো মতো দিন :- পেজের কল টু অ্যাকশান ঠিকমতো দিন, অ্যাড দেয়ার আগেে যা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আপনি একটা পোস্ট দিলেন, সেটা কেউ দেখলো, দেখার পর কিছু জানার থাকতে পারে অনেকের। তাহলে সে কীভাবে আপনার সাথে যোগাযোগ করবে? সেটা পেদ ঠিক করে রাখেন। 

ফেসবুক ইনসাইট ব্যবহার করুন :- ফেসবুক ইনসাইট ফেসবুকের চমৎকার একটা ব্যাপার। এখান থেকে আপনি দেখে  নিতে পারবেন আপনার কোন পোস্ট মানুষ বেশি পছন্দ করলো, কোন বয়সের, কোন মানুষ আপনার পেজে আছে, সেটা দেখে  এরপর সিদ্ধান্ত নিয়ে অ্যাডের টার্গেট ঠিক করুন। মনে রাখবেন টাইগার উডের ফ্যান কিন্ত গলফ  ক্লাব কিনবে না অথবখ গুলশান - বনানীর মতো এলাকায় কম্পিউটার চালানোর কোর্সে স্কলারশিপ দিলে লাভ আছে বলে মনে হয়় না। তাই এগুলো বুঝে শুনেে করুন। 

যে ৪ ভাবে আপনি অ্যাড চালালে অনেক ভালো হবে :- ১. পোস্ট অবশ্যই ছবি ব্যবহার করবেন, ছবি ব্যবহার করার অ্যাড অনেক বেশি এঙ্গেজমেন্ট হয়। যদিও এটা প্রায় সবাই করে। তাই এখানে বলতে চাই, যে পোস্ট দিবেন সম্পর্কিত ছবি দিন। যে ছবি দিচ্ছেন সেটা যদি প্রোডাক্টের ছবি হয় তাহলে অবশ্যই মানসম্মত ছবি দিন। সার্ভিসের ছবি হলে মানুষের ছবি ব্যবহার করতে পারেন। রঙের ব্যাপার এ একটু বলতে পারি সেটা হচ্ছে লাল রং। এগুলো কোনোটাই নিয়ম না, এরকম করলেে আপনার এঙ্গেজমেন্ট ভালো হবে আসা করা যায়। যেমন সফটওয়্যার ব্যবহার করে কোন পণ্য বা 

 




 

 

রবিবার, ১৬ মে, ২০২১

তত্ত্ব কী?  ত্বকের প্রকার ভেদ ও ত্বকের গঠন ও প্রকৃতি এবং প্রাকৃতিক উপাদানে ত্বক পরিষ্কারের ১৮ পদ্ধতি ।

তত্ত্ব কী? ত্বকের প্রকার ভেদ ও ত্বকের গঠন ও প্রকৃতি এবং প্রাকৃতিক উপাদানে ত্বক পরিষ্কারের ১৮ পদ্ধতি ।

তত্ত্ব কী?  ত্বকের প্রকার ভেদ ও ত্বকের গঠন ও প্রকৃতি এবং প্রাকৃতিক উপাদানে ত্বক পরিষ্কারের ১৮ পদ্ধতি ।
ত্বক আমাদের শরীরের সবচেেয়  স্পশকতার অঙ্গ। রং কালো বা  ফর্সা - যাই হোক না কেন সৌন্দর্য রক্ষার ঢালাই হলো এই ত্বক । ত্বকের গঠন অত্যন্ত জটিল। পরিবেশ বয়স ও সঠিক পরিিচর্যা ত্বকের গঠন কে   প্রভাবিত করে। সময়ে সাথে সাথে ত্বক পরিবর্তন শীল।  আদর্শ ত্বক বলতে সাধাারণত : পরিষ্কার, দাগহীন, সতেজ, টানটান, নমনীয় মসৃৃণ ত্বকে বোঝাই । সুন্দর ত্বক বেশি তেলা বা শুল্ক হয় না। 

ত্ব্বকের বিষয় আলোচনা করলে আমরা প্রধানত মুখমন্ডল এর ত্বকেই বুঝি। কিন্তু শরীরের বিভিন্ন স্থানে যে ত্বক রয়েছে তার গঠন ও মোটাামুটি একই রকম। আর তাই ত্বকের সুষ্ঠু পরিিচর্যা সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকলে একজন নারীর পক্ষে সব বয়সে কোমল, মসৃণ, সজীব, পেলব ও উজ্জ্বল ত্বকের অধিকারী হওয়া সম্ভব। তবে ত্বকের ধরন, গঠন ও তার রঙের উপর  নির্ভর করে ঠিক কী ধরনের পরিিচর্যা আপনার ত্বকের জন্য দরকার। ব্যায়ামের উপকারিতা   

 ত্বকের প্রকার ভেদ :- সাাধারণত চার ধরনের ত্বক দেখতে পাওয়া যাই। 
(১) স্বাভাবিক (Balanced), 
(২) তৈলাক্ত (Oily), 
(৩) শুষ্ক (Dry), 
(৪) মিশ্র (Combined), 

স্বাভাবিক ত্বক :- ত্বকের মধ্যে স্বাভাবিক ত্বক হচ্ছে আদর্শ। যে ত্বক কোমল, মসৃণ, ও সুন্দর গঠনের হয় তাকে সাধারন ত্বক বলে। এই ত্বকে তৈলাক্ত ভাব থাকাই উজ্জ্বল দেখাই। সু স্বাস্থোবান রাই এই ত্বকের অধিকারী হয়ে থাকেন। এই ত্বকের বিন্যাস এত সবীজ যে লোমকূপ পর্যন্ত অদৃশ্য থাকে। সাধারনত শিশু ও ষোড়শীী তরুনীদের মধ্যে এই ত্বক দেখতে পাওয়া যাই। 

তৈলাক্ত ত্বক :- এই ত্বক সব সময় ভিজে তেলতেলা একটি ভাব থাকে। তৈলগন্থি থেকে বেশি পরিমানে তেল নিঃসৃত হওয়ার কারনে এ অবস্থা হয়। ত্বকের গঠন হয় পুরু ও লোমকূপের ছিদ্র অপেক্ষাকৃত  বড় হয়ে থাকে। এই ত্বক বাধ্যক্যে ও তারুণ্য ও সজীবতা ধরে রাখতে সাহায্য   করে। তবে ব্র্রণ, ফুসকঁড়ি প্রভৃতি সমস্যা গুলো এই ত্বকে বেশি দেখা যায়। 

শুল্ক ত্বক :- সাধারণত শরীরের পানির অভাব ঘটলেে ত্বকের আদ্রর্তা ধরে রাখতে পারে না ফলে ত্বক শুল্ক দেখায়। তৈল গন্থির আধিক্য ও তৈল নিঃসৃতি কম হলে ত্বক এই ধরনের শুল্ক ও রুক্ষতা সৃষ্টি হয়। আবার শুল্ক আবহাওয়ার জন্য ত্বকের উপর কালোো দাগ ও ত্বক বসে যাওয়ার  প্রবণতা দেখা যায়। এই ধরনের ত্বক অপেক্ষাকৃত পাতলাা হয়। 

প্রসাধনের পরে ও মুখে চকচক ভাব আসে না। ত্বকে সতেজ ভাব মোটেও থাকে না। মাঝে মাঝে ত্বক ফেটে যায়   শরীরে সাদা সাদা  খড়ি পোটা দাস দেখা দেয়। এছাড়া কোন কোন অংশে খোসো ছড়ানোর মতো উঠতেে থাকে। খুব কম বয়সে ও ত্বক বলিরেখা দেখা দেয়। বিশেষ কলেে চোখের চারপাশের ও মুখমন্ডল। শীতকালে এই ধরনের ত্বক আরো শুল্ক দেখায়়। 

মিশ্র ত্বক :- তৈলাক্ত ও শুল্ক উভয়ের সংমিশ্রনে যে ত্বক গঠিত হয় তাকে মিশ্র ত্বক বলে। এই ত্বকের প্রভাবে চোখ নাক চিবুক তেলাক্ত দেখায় এবং চোখের দুু পাশ ও গলার অংশ বিশেষ শুল্ক থাকে। তাই পরিচর্যা সময় শুল্ক তৈলাক্ত অংশের জন্য আলাদা আলাদাা ভাবে সঠিক পরিচর্যা প্রয়োজন। 

ত্বক চেনার উপায় :- ত্বক চেনার সব থেকে ভালো সময় হচ্ছে সকাল বেলা। ঘুম থেকে উঠে ত্বকে পানি লাগানোর পূূর্বে টিস্যু পেপার দিয়ে নাকের দু পাশে গালে, কপালে, গলায়়, চিবুকে, ভালোভাবে চেপেে চেপে ধরুন (ঘষবেন না)। যদি তেলের চাপ বেশি থাকে তাহলে এটি তৈলাক্ত ত্বক। যদি অল্প তেলের চাপ থাকে তাহলে এটি মিশ্র ত্বক। আর যদি তেলের চাপ না পড়ে তাহলেে এটি শুল্ক ত্বক। 

ত্বক পরিচর্যা বিভিন্ন পদ্ধতি :- ত্বকের সঠিক পরিিচর্যা জন্য প্রয়োজন পুষ্টিকর আহার, প্রচুুুর পানি, নির্মল বাতাস, নিয়মিত হালকাা ব্যায়াম, পরিমিত বিশ্রাম ও মানসিক শান্তি। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের ত্বক রক্ষাকারী ক্রিম বাা প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে ত্বকের পুষ্টি রক্ষা করা যায়। প্রখর সূূর্য তাপ ত্বকের ভাঁজ ও বলিরেখা সৃষ্টি করে ত্বকের কোমলতার হ্রাস করে।

 তাই প্রখর সূয কিরণ সানক্রিম এবং ত্বক রক্ষাকারী নানা ধরনের ত্রিম ব্যবহার করেে অধিক গরম বা ঠান্ডা থেকে ত্বককে রক্ষা করা উঠিত। স্বাস্থ্য সম্পর্কে উদাসীনতা, অতিরিক্ত স্নেহ জাতীয় খাদ্য খাওয়া বা প্রচুর পরিমাণে উত্তেজক পানীয় চা, কফি বা মদ পান না তা ত্বকের জন্য  ক্ষতিকর। মসৃণ ত্বকের জন্য সুষম আহার একান্ত দরকার সুষম আহার বলতে বোঝাই নিয়মিত  প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, স্নেহ, ভিটামিন, ও খনিজ পদার্থ পূূর্ণ খাদ্য গ্রহণ। এই গুলো আমার দুধ চবিহীন মাংস, টাটকা মাছ, মুরগীর মাংস, ডিম, টাটকা শাকসবজি, ফল, মধু ইত্যাদি থেকে পেয়ে থাকি। 

ত্বকের পক্ষে ভিটামিন 'এ' অত্যন্ত প্রয়োজন। এছাড়া ত্বকের যত্নে ভিটামিন ডি, ই এবং কে ও প্রয়োজন। বয়স বাড়ার সাথে সাথে ত্বক ও পরিবর্তন হতে  থাকে। ত্বকের ক্ষেত্রে পরিবর্তনের এই প্রক্রিয়া একেক জনের  ক্ষেত্রে একেক রকম। বয়স ভাড়ার ছাপ আপনার ত্বকে কীভাবে ফুটে উঠবে সেটা বেশিরভাগ সময়ে নিির্ভর করবে আপনার জিনের উপর। বয়়স বাড়ার সাথে সাথে ত্বকের যে বলি রেখা বা ভাঁজ দেখা দেয় সেই দাগ বা ভাঁজ আপনার ত্বকে কীভাবে দেখা দেবে তা আগেভাগে আন্দাজ পেতে পারেন আপার বাবা মায়ের মুখ দেখে। তবে ভাঁজের গভীরতা শুরু হওয়ার বয়সটা 

 নিির্ভর করে সম্পূূর্ণ আপনার উপর। পঁচিশ বছর পর থেকেই বলিরেখা  বিভিন্ন রকম ভাঁজ পরতে শুরু করে। কিন্তু আপনি একটু চেষ্টা করলে ত্বকের এই বুড়িয়ে় যাওয়ার  প্রক্রিয়াকে  পিছিয়ে দিতে ও ধীর গতিসম্পন্ন করতে পারেন। কোন বয়সে বলি রেখা পরবে সেটা নির্ভর করছে অতীতে কী পরিমাণ ত্বকের যত্ন নেওয়াা হয়েছে তার উপর। 

ত্বকের ছোট খাটো সমস্যা সবসময়় দেখা দিতে পারে। কিন্ত বড় রন্ধ্রবিশিষ্ট লোমকূপ, বাঁধুনি শিথিল হওয়া ত্বক শুকিয়ে অনুজ্জ্বল হওয়া ও পিগমেন্ট বণকোষ  বর্ধিত হওয়ার সমস্যা গুলো হচ্ছে প্রকৃৃত সমস্যা। আমরা একটুু সতর্ক হলে এই সমস্যা গুলো এড়িয়ে যেতে পারি। ত্বকের ধরন অনুযায়ী পরিচর্যা করা উচিত। পরিচর্যা বলতে বলতে বোঝাই - ত্বক পরিষ্কার করা, ঠান্ডা পানির সাহায্য ত্বককে আদ্র করা ও ত্বক থেকে মারাা কোষ গুলো ঝেড়ে ফেলা। ত্বক পরিষ্কার করার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়় যথা :-

(১) ক্লিলজিং বা পরিষ্করন 
(২) ফ্রেশনিং বা সতেজকরন 
(৩) ময়শ্চারাইজিং বা আদ্রর করন 
(৪) কন্ডিশনিং
 (৫) স্টিমুলেটিং বা উদ্দীপন 

১.ক্লিলজিং বা ত্বক পরিষ্কার করা :-  শরীরের লোমকূপ রন্ধ্রে যে ময়লা জমে থাকে তা পরিষ্কার করা, পুরোনো মেকআপ তুলেফেলা এবং স্বাভাবিকভাবে যে ত্বকের যে ঘাম ময়লা  ও তেল নিঃসৃত হয়় তা তুলে ফেলার জন্য যে পদ্ধতি অনুসরণ করা হয় তাকে ক্লিলজিং বা ত্বক পরিষ্কার বলা হয়। 

প্রতিদিন সকাল ও রাতে ২ বার ত্বক পরিষ্কার করুন।  তৈলাক্ত ত্বকে সকালে ক্লিলজার করা অবশ্য উচিত। ক্লিলজিং উপকরণ হলো নরম গায়ে মাখা সাবান, ঠান্ডা এবং কুসুক গরম পানি। তবে এই সবের বদলে ক্লিলজিং মিল্ক বা লোশন ও ব্যবহার করা যায়। এছাড়া় ঘরোয়া পদ্ধতিতে ত্বক পরিষ্কার কর  যায়়।  

ক্লিলজিং করবেন যেভাবে :-  যদি সাবান ও ব্যবহার করতে চান তবে প্রথমেে ঠান্ডা পানি দিয়ে ত্বক ভিজিয়ে় নিন ।  এই বার গায়ে মাখা সাবান এর ফেনা ত্বকে মাখুন। সাবানের ফেনা এক মিনিটের বেশি ত্বকে রাখবেন না এবং কখনো মুখমন্ডলের ত্বকের ওপর সরাসরি সাবান বোলাবেন না। দুহাতে সাবান ঘষে ফেনা তুলে সেই ফেনা মুখমন্ডল ত্বকে মাখুন। 

প্রথমে ঠান্ডা      পানিতে সমস্ত ফেনা ধুয়ে ফেলুন। এইবার কুসুম গরম পানিি দিয়ে আরো ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। সাবান ছাড়াও নামী কোম্পানির ক্লিলজিং লোশন ব্যবহার করতে পারেন। সেক্ষেত্রে হাতের তালুতে লোশন নিয়ে  মুখে, গলায় ও ঘাড়ের ত্বক শরীরের অন্যান্য অনাবৃত আংশে আলতোভাবে মাখিয়ে  নিন । তারপর আঙ্গুলের সাহায্যে মাসাজ করুন। এরপর ভিজে তুলার সাহায্যে ক্লিলজিং লোশন লাগানো জায়গায় মুছে নিন। 

প্রাকৃতিক উপাদানে ত্বক পরিষ্কারের ১৮ পদ্ধতি :-  
১. মৌমাছি মোম ৩০ গ্রাম, জলপাই তেল ৫০০ মিলি গ্রাম, শসার রস আধাকাপ, সোডিয়াম বেনজোয়েট ১ টেবিল চামচ, ফুটন্ত পানি ভরা একটি খোলা পাত্রের উপর একটি বাটি রাখুন। বাটিতে মোম দিন। মোম গলে গেলে পানি ভরা পাত্রের উপর থেকে বাটিটা সরিয়ে নিন। এর মধ্যে শসার রস ও জলপাইয়ের তেল দিয়ে নাড়াতে থাকুন। গরম আবস্থাতেই সোডিয়াম বেনজোয়েট মেশান। ঠান্ডা হলে ত্বকে লাগান পরে পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। 
২. বাদাম তেল ১ কাপ, বাদামের পাউডার ১২০ গ্রাম, ৪টা ডিমের কুসুম, মধু ২০০ গ্রাম, সোডিয়াম বেনজোয়েট ১ চা চামচ। প্রথমে ডিমের কুসুম ও মধু মিশিয়ে নিন। তারপর বাদাম তেল পাউডার এক সঙ্গে মিশিয়ে তাতে সোডিয়াম বেনজোয়েট মেশান ঠান্ডা জায়গায় রাখুন। এটি ১-২ মাস ব্যবহার করতে পারবেন। 
৩. বাঙ্গির সাথে টকদই মিশিয়ে ব্যবহার করুন। 
৪. বাসি পাউরুটি একটু দুধে ভিজিয়ে রেখে কয়েক মিনিট পর সারাগায়ে মেখে নিন । শুকিয়ে গেলে ঘষে ঘষে তুলে ফেলুন। আপনার ত্বক পরিষ্কার হওয়ার পাশাপাশি অবাঞ্চিত লোম ও উঠে যাবে। 
৫. একটি আপালের রসে ২ টেবিল চামচ দুধ মিশিয়ে সেটি দিয়ে নিয়মিত মুখের ত্বক পরিষ্কার করুন ।
৬. শুল্ক ত্বকের জন্য ছোলা বা মটর ডালের বেসন ও দুধ মিশিয়ে ত্বকে মেখে শুকিয়ে গেলে কিছুক্ষণ পর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। ত্বক যদি বেশি শুল্ক হয় তবে মিশ্রণের সঙ্গে ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে নিতে পারেন। 
৭. তৈলাক্ত ত্বকে দইয়ের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে সারামুখে মেখে কয়েক মিনিট পর তেজা তুলো দিয়ে মুছে ফেলুন। 
৮. শুল্ক ত্বকে কয়েকটি গোলাপের পাপড়ি চটকে নিয়ে বেসন ও দুধের মিশ্রণের সাথে মিশিয়ে ত্বকে লাগান। কিছুক্ষণ পর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। 
৯. আনারসের রস আথবা নিমপাতার রসে তুলো ভিজিয়ে মুখ মুছে নিতে পারেন। 
১০. প্রতিদিন একবার করে শসা রস ও পাতিলেবুর রস মিশিয়ে সারা মুখে মেখে নিন। কিছুক্ষণ পর ভেজা তুলো দিয়ে মুছে ফেলুন। 
১১. দুই চামচ দুধের রস, ২ চামচ শশার রস, ১ চামচ মধু ১ চামচ গ্লিসারিনের মিশ্রণ তৈরি করে সারামুখে মেখে কয়েক মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন 
১২. ৪ চা চামচ টক দই ও ১ চিমটি লবণ একসঙ্গে মিশিয়ে রাখুন। 
১৩. আপেল সেদ্ধ ও মধুর মিশ্রণ মেখে ১৫ মিনিট পর ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন ।
১৪. আ্যভোকাডো ফলটি কেটে এর শাস সরাসরি মুখে লাগাতে পারেন। 
১৫. মুসুর ডালের বেসন বা আটা দিয়ে পরে মুখ ধুবেন। 
১৬. সপ্তাহে একদিন মুধুর সঙ্গে ভিটামিন 'ই' ক্যাপসুল মিশিয়ে মুখে লাগান। 
১৭. আতা ফলে রেয়েছে ভিটামিন 'এ' 'সি' ও প্রচুর পরিমাণে খনিজ দ্রব্য। তাই আতা বীজ ছাড়িয়ে শাস বের করে নিন। রাতে শোয়ার আগে বা গোসলের আগে এই শাস মুখে লাগিয়ে মালিশ করুন। সব শেষে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। 
১৮. দুধের সর  ও মধুর মিশ্রণ মাখুন। ১৫ মিনিট পর ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন ।

বৃহস্পতিবার, ৬ মে, ২০২১

ডিজিটাল মার্কেটিং কী?

ডিজিটাল মার্কেটিং কী?

 

ডিজিটাল মার্কেটিং কী?

শুধু মাার্কেটিং বলতে আমরা  কীী বুঝি?

যে কোন পণ্য অথবা সেবা, বিজ্ঞাপন বা প্রচার করে বিক্রি করা। তেমনি ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে, যে কোন ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে ; প্রধানত ইন্টারনেট করে এবং অন্যান্য ডিজিটাল টুলস অথবা ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে পণ্যের বা সেবার বিজ্ঞাপন প্রচার করা কে বুঝাই। ইন্টারনেট বা ডিজিটাল মার্কেটিং হলো মার্কেটিং এর যাবতীয় কার্যক্রমসমূহ ইন্টারনেট এর মাধ্যমেই করা কে বুঝাই।


সহজ অর্থে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে কোন পণ্য বা সেবা মার্কেটিং করা যা ইন্টারনেটর সেবা ব্যবহার করে কোন পণ্য বা সেবার যে প্রচারনা করা হয় তাকে ইন্টারনেট বা ডিজিটাল মার্কেটিং বলে। বর্তমান সময়ে টেলিভিশন, রেডিও, সংবাদ পত্র থেকে ও বেশি ব্যবহৃত মাধ্যম হলো স্মার্ট ফোন, কম্পিউটার ও ল্যাপটপ। আর এই দুই জিনিসের প্রাণ শক্তি হলো ইন্টারনেট। আর এই ইন্টারনেট হলো বর্তমান সময়ের মার্কেটিং এর প্রধান কার্যকরী মধ্যেম। ইন্টারনেট এর সহজলভ্যতা কারনে দিন দিন এনালগ মার্কেটিং এর চেয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং বেশি কার্যকরী হয়ে উঠেছে। মানুষ দিন দিন যত বেশি প্রযুক্তির দিকে ঝুকে পড়ছে, ইন্টারনেট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রেও ততো বেশি বৃদ্ধি পাচ্ছে।


সহজ করে ব্যাপারটি ধরুন, আপনি একটি পণ্যের টেলিভিশন বিজ্ঞাপন দিবেন, এর জন্য আপনার খরচ পরবে বড় ধরনের এমাউন্ট। আপনি এই খরচ করে ও বুঝতে পারেন না আপনার বিজ্ঞাপন কত জন দেখলো। অন্য দিকে এই এমাউন্ট ১% ব্যবহার করে  আপনি এর থেকে ভালো বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন অনলাইনে এবং এই বিজ্ঞাপন আপনার কত জন কাস্টমার দেখলো সেই তালিকাও আপনি সহজে পেয়ে যাবেন। আরো সুবিধা আছে, ধরুন টেলিভিশনে 


আপনি যে পণ্যেটির বিজ্ঞাপন দিবেন সেটা হলো পুরুষের স্মার্ট ওয়াচ, এ ক্ষেত্রে ৮০% পুরুষই আপনার কাস্টমার আর বাকি ২০% আপনার কাস্টমারের ওয়াইফ, বাবা মা, বোন হতে পারে আপনার কাস্টমার। এ ক্ষেত্রে আপনি যদি টেলিভিশনে বিজ্ঞাপন প্রচার করেন তাহলে আপনার বিজ্ঞাপন টি কত জন পুরুষ মানুষ দেখবে সেটা চিন্তার বিষয়। কারণ আমরা বর্তমান সময়ে টেলিভিশনে সব থেকে যে বিষয়টি অপছন্দ করি সেটা হলো বিজ্ঞাপন, ফলে আপনার বিজ্ঞাপনটি প্রচারনায় কোনো ফলাফল আসছে  না আর আসলে ও সেটা অর্থের তুলনায় অনেক কম আপনার চাহিদা অনুযায়ী কোন ফলাফল পারছেন না আর এই দিকে বিজ্ঞাপনের খরচ বেড়ে যাচ্ছে।


ই-কমার্স ব্যবসায় কী ভাবে প্রোডাক্ট নির্বাচন করবেন 

এই বার আসুন একই কাজ এনালগ মার্কেটিং ছেড়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এ করলে আপনার কি পরিমান লাভ হতো দেখা যাক। আমরা ফেসবুক মাধ্যম টা ধরি। এখানে আপনি টার্গেট কাস্টমারকে আপনার বিজ্ঞাপন অতি সহজে একজন ডিজিটাল মার্কেটারের সাহায্যে তার নিকট পৌঁছে দিতে পারবেন। ঘড়ির ক্ষেত্রে অবশ্য আপনার টার্গেট হলো ১৮ থেকে ৪৫ বয়স্ক পুরুষ রা আবার যারা শুধু মাত্র স্মার্ট ওয়াচ ব্যবহার করে তারা শুধু মাত্র ঢাকাতে 


থাকে অথবা যারা শুধু মাত্র ব্যাংকে চাকরি করে অথবা ইউনিভার্সিটিতে পড়ালেখা করে তাদের কাছে এই বিজ্ঞাপন টি প্রচার করে পারবেন। আর এটি ডিজিটাল মার্কেটারের সাহায্যে সম্ভব ।আপনি চাইলে শুধু মাত্র ঘড়ি ব্যবহারকারীদেরকে ও এই বিজ্ঞাপন টি দেখাতে পারবেন আর সেটি এখানে সম্ভব । আর এই কাজ টি টেলিভিশনে বিজ্ঞাপনের ১০ ভাগের এমাউন্টে করতে পারবেন। ডিজিটাল মার্কেটিং একক কোন বিষয় নয় বরং এটি একটি সমন্বিত পদ্ধতি । ডিজিটাল মার্কেটিং অনেক বিষদ বিষয়