রবিবার, ১৬ মে, ২০২১

তত্ত্ব কী? ত্বকের প্রকার ভেদ ও ত্বকের গঠন ও প্রকৃতি এবং প্রাকৃতিক উপাদানে ত্বক পরিষ্কারের ১৮ পদ্ধতি ।

তত্ত্ব কী?  ত্বকের প্রকার ভেদ ও ত্বকের গঠন ও প্রকৃতি এবং প্রাকৃতিক উপাদানে ত্বক পরিষ্কারের ১৮ পদ্ধতি ।
ত্বক আমাদের শরীরের সবচেেয়  স্পশকতার অঙ্গ। রং কালো বা  ফর্সা - যাই হোক না কেন সৌন্দর্য রক্ষার ঢালাই হলো এই ত্বক । ত্বকের গঠন অত্যন্ত জটিল। পরিবেশ বয়স ও সঠিক পরিিচর্যা ত্বকের গঠন কে   প্রভাবিত করে। সময়ে সাথে সাথে ত্বক পরিবর্তন শীল।  আদর্শ ত্বক বলতে সাধাারণত : পরিষ্কার, দাগহীন, সতেজ, টানটান, নমনীয় মসৃৃণ ত্বকে বোঝাই । সুন্দর ত্বক বেশি তেলা বা শুল্ক হয় না। 

ত্ব্বকের বিষয় আলোচনা করলে আমরা প্রধানত মুখমন্ডল এর ত্বকেই বুঝি। কিন্তু শরীরের বিভিন্ন স্থানে যে ত্বক রয়েছে তার গঠন ও মোটাামুটি একই রকম। আর তাই ত্বকের সুষ্ঠু পরিিচর্যা সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকলে একজন নারীর পক্ষে সব বয়সে কোমল, মসৃণ, সজীব, পেলব ও উজ্জ্বল ত্বকের অধিকারী হওয়া সম্ভব। তবে ত্বকের ধরন, গঠন ও তার রঙের উপর  নির্ভর করে ঠিক কী ধরনের পরিিচর্যা আপনার ত্বকের জন্য দরকার। ব্যায়ামের উপকারিতা   

 ত্বকের প্রকার ভেদ :- সাাধারণত চার ধরনের ত্বক দেখতে পাওয়া যাই। 
(১) স্বাভাবিক (Balanced), 
(২) তৈলাক্ত (Oily), 
(৩) শুষ্ক (Dry), 
(৪) মিশ্র (Combined), 

স্বাভাবিক ত্বক :- ত্বকের মধ্যে স্বাভাবিক ত্বক হচ্ছে আদর্শ। যে ত্বক কোমল, মসৃণ, ও সুন্দর গঠনের হয় তাকে সাধারন ত্বক বলে। এই ত্বকে তৈলাক্ত ভাব থাকাই উজ্জ্বল দেখাই। সু স্বাস্থোবান রাই এই ত্বকের অধিকারী হয়ে থাকেন। এই ত্বকের বিন্যাস এত সবীজ যে লোমকূপ পর্যন্ত অদৃশ্য থাকে। সাধারনত শিশু ও ষোড়শীী তরুনীদের মধ্যে এই ত্বক দেখতে পাওয়া যাই। 

তৈলাক্ত ত্বক :- এই ত্বক সব সময় ভিজে তেলতেলা একটি ভাব থাকে। তৈলগন্থি থেকে বেশি পরিমানে তেল নিঃসৃত হওয়ার কারনে এ অবস্থা হয়। ত্বকের গঠন হয় পুরু ও লোমকূপের ছিদ্র অপেক্ষাকৃত  বড় হয়ে থাকে। এই ত্বক বাধ্যক্যে ও তারুণ্য ও সজীবতা ধরে রাখতে সাহায্য   করে। তবে ব্র্রণ, ফুসকঁড়ি প্রভৃতি সমস্যা গুলো এই ত্বকে বেশি দেখা যায়। 

শুল্ক ত্বক :- সাধারণত শরীরের পানির অভাব ঘটলেে ত্বকের আদ্রর্তা ধরে রাখতে পারে না ফলে ত্বক শুল্ক দেখায়। তৈল গন্থির আধিক্য ও তৈল নিঃসৃতি কম হলে ত্বক এই ধরনের শুল্ক ও রুক্ষতা সৃষ্টি হয়। আবার শুল্ক আবহাওয়ার জন্য ত্বকের উপর কালোো দাগ ও ত্বক বসে যাওয়ার  প্রবণতা দেখা যায়। এই ধরনের ত্বক অপেক্ষাকৃত পাতলাা হয়। 

প্রসাধনের পরে ও মুখে চকচক ভাব আসে না। ত্বকে সতেজ ভাব মোটেও থাকে না। মাঝে মাঝে ত্বক ফেটে যায়   শরীরে সাদা সাদা  খড়ি পোটা দাস দেখা দেয়। এছাড়া কোন কোন অংশে খোসো ছড়ানোর মতো উঠতেে থাকে। খুব কম বয়সে ও ত্বক বলিরেখা দেখা দেয়। বিশেষ কলেে চোখের চারপাশের ও মুখমন্ডল। শীতকালে এই ধরনের ত্বক আরো শুল্ক দেখায়়। 

মিশ্র ত্বক :- তৈলাক্ত ও শুল্ক উভয়ের সংমিশ্রনে যে ত্বক গঠিত হয় তাকে মিশ্র ত্বক বলে। এই ত্বকের প্রভাবে চোখ নাক চিবুক তেলাক্ত দেখায় এবং চোখের দুু পাশ ও গলার অংশ বিশেষ শুল্ক থাকে। তাই পরিচর্যা সময় শুল্ক তৈলাক্ত অংশের জন্য আলাদা আলাদাা ভাবে সঠিক পরিচর্যা প্রয়োজন। 

ত্বক চেনার উপায় :- ত্বক চেনার সব থেকে ভালো সময় হচ্ছে সকাল বেলা। ঘুম থেকে উঠে ত্বকে পানি লাগানোর পূূর্বে টিস্যু পেপার দিয়ে নাকের দু পাশে গালে, কপালে, গলায়়, চিবুকে, ভালোভাবে চেপেে চেপে ধরুন (ঘষবেন না)। যদি তেলের চাপ বেশি থাকে তাহলে এটি তৈলাক্ত ত্বক। যদি অল্প তেলের চাপ থাকে তাহলে এটি মিশ্র ত্বক। আর যদি তেলের চাপ না পড়ে তাহলেে এটি শুল্ক ত্বক। 

ত্বক পরিচর্যা বিভিন্ন পদ্ধতি :- ত্বকের সঠিক পরিিচর্যা জন্য প্রয়োজন পুষ্টিকর আহার, প্রচুুুর পানি, নির্মল বাতাস, নিয়মিত হালকাা ব্যায়াম, পরিমিত বিশ্রাম ও মানসিক শান্তি। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের ত্বক রক্ষাকারী ক্রিম বাা প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে ত্বকের পুষ্টি রক্ষা করা যায়। প্রখর সূূর্য তাপ ত্বকের ভাঁজ ও বলিরেখা সৃষ্টি করে ত্বকের কোমলতার হ্রাস করে।

 তাই প্রখর সূয কিরণ সানক্রিম এবং ত্বক রক্ষাকারী নানা ধরনের ত্রিম ব্যবহার করেে অধিক গরম বা ঠান্ডা থেকে ত্বককে রক্ষা করা উঠিত। স্বাস্থ্য সম্পর্কে উদাসীনতা, অতিরিক্ত স্নেহ জাতীয় খাদ্য খাওয়া বা প্রচুর পরিমাণে উত্তেজক পানীয় চা, কফি বা মদ পান না তা ত্বকের জন্য  ক্ষতিকর। মসৃণ ত্বকের জন্য সুষম আহার একান্ত দরকার সুষম আহার বলতে বোঝাই নিয়মিত  প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, স্নেহ, ভিটামিন, ও খনিজ পদার্থ পূূর্ণ খাদ্য গ্রহণ। এই গুলো আমার দুধ চবিহীন মাংস, টাটকা মাছ, মুরগীর মাংস, ডিম, টাটকা শাকসবজি, ফল, মধু ইত্যাদি থেকে পেয়ে থাকি। 

ত্বকের পক্ষে ভিটামিন 'এ' অত্যন্ত প্রয়োজন। এছাড়া ত্বকের যত্নে ভিটামিন ডি, ই এবং কে ও প্রয়োজন। বয়স বাড়ার সাথে সাথে ত্বক ও পরিবর্তন হতে  থাকে। ত্বকের ক্ষেত্রে পরিবর্তনের এই প্রক্রিয়া একেক জনের  ক্ষেত্রে একেক রকম। বয়স ভাড়ার ছাপ আপনার ত্বকে কীভাবে ফুটে উঠবে সেটা বেশিরভাগ সময়ে নিির্ভর করবে আপনার জিনের উপর। বয়়স বাড়ার সাথে সাথে ত্বকের যে বলি রেখা বা ভাঁজ দেখা দেয় সেই দাগ বা ভাঁজ আপনার ত্বকে কীভাবে দেখা দেবে তা আগেভাগে আন্দাজ পেতে পারেন আপার বাবা মায়ের মুখ দেখে। তবে ভাঁজের গভীরতা শুরু হওয়ার বয়সটা 

 নিির্ভর করে সম্পূূর্ণ আপনার উপর। পঁচিশ বছর পর থেকেই বলিরেখা  বিভিন্ন রকম ভাঁজ পরতে শুরু করে। কিন্তু আপনি একটু চেষ্টা করলে ত্বকের এই বুড়িয়ে় যাওয়ার  প্রক্রিয়াকে  পিছিয়ে দিতে ও ধীর গতিসম্পন্ন করতে পারেন। কোন বয়সে বলি রেখা পরবে সেটা নির্ভর করছে অতীতে কী পরিমাণ ত্বকের যত্ন নেওয়াা হয়েছে তার উপর। 

ত্বকের ছোট খাটো সমস্যা সবসময়় দেখা দিতে পারে। কিন্ত বড় রন্ধ্রবিশিষ্ট লোমকূপ, বাঁধুনি শিথিল হওয়া ত্বক শুকিয়ে অনুজ্জ্বল হওয়া ও পিগমেন্ট বণকোষ  বর্ধিত হওয়ার সমস্যা গুলো হচ্ছে প্রকৃৃত সমস্যা। আমরা একটুু সতর্ক হলে এই সমস্যা গুলো এড়িয়ে যেতে পারি। ত্বকের ধরন অনুযায়ী পরিচর্যা করা উচিত। পরিচর্যা বলতে বলতে বোঝাই - ত্বক পরিষ্কার করা, ঠান্ডা পানির সাহায্য ত্বককে আদ্র করা ও ত্বক থেকে মারাা কোষ গুলো ঝেড়ে ফেলা। ত্বক পরিষ্কার করার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়় যথা :-

(১) ক্লিলজিং বা পরিষ্করন 
(২) ফ্রেশনিং বা সতেজকরন 
(৩) ময়শ্চারাইজিং বা আদ্রর করন 
(৪) কন্ডিশনিং
 (৫) স্টিমুলেটিং বা উদ্দীপন 

১.ক্লিলজিং বা ত্বক পরিষ্কার করা :-  শরীরের লোমকূপ রন্ধ্রে যে ময়লা জমে থাকে তা পরিষ্কার করা, পুরোনো মেকআপ তুলেফেলা এবং স্বাভাবিকভাবে যে ত্বকের যে ঘাম ময়লা  ও তেল নিঃসৃত হয়় তা তুলে ফেলার জন্য যে পদ্ধতি অনুসরণ করা হয় তাকে ক্লিলজিং বা ত্বক পরিষ্কার বলা হয়। 

প্রতিদিন সকাল ও রাতে ২ বার ত্বক পরিষ্কার করুন।  তৈলাক্ত ত্বকে সকালে ক্লিলজার করা অবশ্য উচিত। ক্লিলজিং উপকরণ হলো নরম গায়ে মাখা সাবান, ঠান্ডা এবং কুসুক গরম পানি। তবে এই সবের বদলে ক্লিলজিং মিল্ক বা লোশন ও ব্যবহার করা যায়। এছাড়া় ঘরোয়া পদ্ধতিতে ত্বক পরিষ্কার কর  যায়়।  

ক্লিলজিং করবেন যেভাবে :-  যদি সাবান ও ব্যবহার করতে চান তবে প্রথমেে ঠান্ডা পানি দিয়ে ত্বক ভিজিয়ে় নিন ।  এই বার গায়ে মাখা সাবান এর ফেনা ত্বকে মাখুন। সাবানের ফেনা এক মিনিটের বেশি ত্বকে রাখবেন না এবং কখনো মুখমন্ডলের ত্বকের ওপর সরাসরি সাবান বোলাবেন না। দুহাতে সাবান ঘষে ফেনা তুলে সেই ফেনা মুখমন্ডল ত্বকে মাখুন। 

প্রথমে ঠান্ডা      পানিতে সমস্ত ফেনা ধুয়ে ফেলুন। এইবার কুসুম গরম পানিি দিয়ে আরো ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। সাবান ছাড়াও নামী কোম্পানির ক্লিলজিং লোশন ব্যবহার করতে পারেন। সেক্ষেত্রে হাতের তালুতে লোশন নিয়ে  মুখে, গলায় ও ঘাড়ের ত্বক শরীরের অন্যান্য অনাবৃত আংশে আলতোভাবে মাখিয়ে  নিন । তারপর আঙ্গুলের সাহায্যে মাসাজ করুন। এরপর ভিজে তুলার সাহায্যে ক্লিলজিং লোশন লাগানো জায়গায় মুছে নিন। 

প্রাকৃতিক উপাদানে ত্বক পরিষ্কারের ১৮ পদ্ধতি :-  
১. মৌমাছি মোম ৩০ গ্রাম, জলপাই তেল ৫০০ মিলি গ্রাম, শসার রস আধাকাপ, সোডিয়াম বেনজোয়েট ১ টেবিল চামচ, ফুটন্ত পানি ভরা একটি খোলা পাত্রের উপর একটি বাটি রাখুন। বাটিতে মোম দিন। মোম গলে গেলে পানি ভরা পাত্রের উপর থেকে বাটিটা সরিয়ে নিন। এর মধ্যে শসার রস ও জলপাইয়ের তেল দিয়ে নাড়াতে থাকুন। গরম আবস্থাতেই সোডিয়াম বেনজোয়েট মেশান। ঠান্ডা হলে ত্বকে লাগান পরে পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। 
২. বাদাম তেল ১ কাপ, বাদামের পাউডার ১২০ গ্রাম, ৪টা ডিমের কুসুম, মধু ২০০ গ্রাম, সোডিয়াম বেনজোয়েট ১ চা চামচ। প্রথমে ডিমের কুসুম ও মধু মিশিয়ে নিন। তারপর বাদাম তেল পাউডার এক সঙ্গে মিশিয়ে তাতে সোডিয়াম বেনজোয়েট মেশান ঠান্ডা জায়গায় রাখুন। এটি ১-২ মাস ব্যবহার করতে পারবেন। 
৩. বাঙ্গির সাথে টকদই মিশিয়ে ব্যবহার করুন। 
৪. বাসি পাউরুটি একটু দুধে ভিজিয়ে রেখে কয়েক মিনিট পর সারাগায়ে মেখে নিন । শুকিয়ে গেলে ঘষে ঘষে তুলে ফেলুন। আপনার ত্বক পরিষ্কার হওয়ার পাশাপাশি অবাঞ্চিত লোম ও উঠে যাবে। 
৫. একটি আপালের রসে ২ টেবিল চামচ দুধ মিশিয়ে সেটি দিয়ে নিয়মিত মুখের ত্বক পরিষ্কার করুন ।
৬. শুল্ক ত্বকের জন্য ছোলা বা মটর ডালের বেসন ও দুধ মিশিয়ে ত্বকে মেখে শুকিয়ে গেলে কিছুক্ষণ পর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। ত্বক যদি বেশি শুল্ক হয় তবে মিশ্রণের সঙ্গে ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে নিতে পারেন। 
৭. তৈলাক্ত ত্বকে দইয়ের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে সারামুখে মেখে কয়েক মিনিট পর তেজা তুলো দিয়ে মুছে ফেলুন। 
৮. শুল্ক ত্বকে কয়েকটি গোলাপের পাপড়ি চটকে নিয়ে বেসন ও দুধের মিশ্রণের সাথে মিশিয়ে ত্বকে লাগান। কিছুক্ষণ পর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। 
৯. আনারসের রস আথবা নিমপাতার রসে তুলো ভিজিয়ে মুখ মুছে নিতে পারেন। 
১০. প্রতিদিন একবার করে শসা রস ও পাতিলেবুর রস মিশিয়ে সারা মুখে মেখে নিন। কিছুক্ষণ পর ভেজা তুলো দিয়ে মুছে ফেলুন। 
১১. দুই চামচ দুধের রস, ২ চামচ শশার রস, ১ চামচ মধু ১ চামচ গ্লিসারিনের মিশ্রণ তৈরি করে সারামুখে মেখে কয়েক মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন 
১২. ৪ চা চামচ টক দই ও ১ চিমটি লবণ একসঙ্গে মিশিয়ে রাখুন। 
১৩. আপেল সেদ্ধ ও মধুর মিশ্রণ মেখে ১৫ মিনিট পর ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন ।
১৪. আ্যভোকাডো ফলটি কেটে এর শাস সরাসরি মুখে লাগাতে পারেন। 
১৫. মুসুর ডালের বেসন বা আটা দিয়ে পরে মুখ ধুবেন। 
১৬. সপ্তাহে একদিন মুধুর সঙ্গে ভিটামিন 'ই' ক্যাপসুল মিশিয়ে মুখে লাগান। 
১৭. আতা ফলে রেয়েছে ভিটামিন 'এ' 'সি' ও প্রচুর পরিমাণে খনিজ দ্রব্য। তাই আতা বীজ ছাড়িয়ে শাস বের করে নিন। রাতে শোয়ার আগে বা গোসলের আগে এই শাস মুখে লাগিয়ে মালিশ করুন। সব শেষে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। 
১৮. দুধের সর  ও মধুর মিশ্রণ মাখুন। ১৫ মিনিট পর ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন ।
তত্ত্ব কী? ত্বকের প্রকার ভেদ ও ত্বকের গঠন ও প্রকৃতি এবং প্রাকৃতিক উপাদানে ত্বক পরিষ্কারের ১৮ পদ্ধতি ।
4/ 5
By
Add your comment